Sunday, February 9, 2020

ড্রাগন ফলের পরিচিতি




ড্রাগনফলের উৎপত্তিস্থল সেন্ট্রাল আমেরিকা এর ইংরেজী নাম হলো: Dragon fruit, গোত্রCactaceae , বৈজ্ঞানিক নাম:Hylocereus undantus ড্রাগন ফল দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় মনোমুগ্ধকর ড্রাগন ফল ক্যাকটাস গোত্রের একটি ফল গাছ দেখে সবাই একে চিরসবুজ ক্যাকটাস বলেই মনে করেন ড্রাগন ফল গাছে শুধু রাতে ফুল হয় ফুল লম্বাটে, সাদা হলুদ, অনেকটা নাইটকুইন ফুলের মতো কারণে ড্রাগন ফুলকে রাতের রানি নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে

ড্রাগন ফলের গাছ লতানো ইউফোরবিয়া গোত্রের ক্যাকটাসের মতো কিন্তু এর কোন পাতা নেই ফুল স্বপরাগায়িত; তবে মাছি, মৌমাছি পোকা- মাকড়ের পরাগায়ণ ত্বরান্বিত করে এবং কৃত্রিম পরাগায়ণও করা যেতে পারে

পুষ্টিমানে ড্রাগন ফল

সব ধরনের ডায়েটের জন্য ড্রাগন ফল উপযুক্ত ফল শরীরের জন্য ফাইবার সরবরাহ করে, যা পেটের পীড়া এবং লিভারের জন্য উত্তমখাবারের পর ডেজার্ট হিসেবে পূর্ব দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে ফল খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে ফলটি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, মিনারেল এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত প্রতি ১০০ গ্রাম ফলে ফাইবার . গ্রাম, ফ্যাট .৬১ গ্রাম, অ্যাশ .৬৮ গ্রাম, ক্যারোটিন .০১২ গ্রাম, পানি ৮৩. গ্রাম, ফসফরাস ৩৬. মিলিগ্রাম, এসকোরবিক এসিড . মিলিগ্রাম, প্রোটিন .২২৯ গ্রাম , রিবোফাবিন .০৪৫ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম . গ্রাম, নায়াসিন .৪৩০ মিলিগ্রাম আয়রন .৬৫ মিলিগ্রাম থাকে

ভেষজ গুণে ড্রাগন ফল


একটি তাজা ড্রাগন ফল খেয়ে শরীরকে সতেজ সুস্থ রাখা যায় যেসব মানুষ ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তারা ফল খেয়ে শরীরের রক্তের øুকোজকে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফ্রেশ ফলের চেয়ে শুষ্ক ফল বেশ কার্যকরী ফল সালাদের সাথেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে

1 comment: