গাজর অত্যন্ত
সুস্বাদু,
পুষ্টিকর
ও
অর্থকরী
বর্ষজীবী
অথবা
দ্বিবর্ষজীবী
বীরুৎ
জাতীয়
উদ্ভিদ।
এর
ইংরেজি
নাম
হলো: Carrot , গোত্র: Apiaceae , বৈজ্ঞানিক
নাম: Daucus carota । লম্বায়
২০-৩০
সেমি.
পর্যন্ত
হয়।
এর
পাতা
অনেকটা
ধনেপাতার
মতো।
দেখতে
পালকের
মতো।
ফুল
ক্ষুদ্র
ও
সাদা
রঙের,
পাপড়ি
ডিম্বাকৃতি।
পুষ্পবিন্যাস
আম্বেল।
গাজরের ফল
সাদা
রঙের
ও
লোমশ।
শীতের
শেষ
থেকে
গ্রীষ্ম
পর্যন্ত
এর
ফুল
ও
ফল
হয়।
এর
প্রধান
মূল
মাংসল,
লালাভ
হলুদ
ভোজ্য
টিউারের
মতো।
আকারে
ছোট
এবং
গাঢ়
বা
হালকা
কমলা
রঙের।
গাজরের পুষ্টিমান
গাজরে ভিটামিন
এ’র
পরিমান
খুব
বেশি।
এতে
ভিটামিন
এ,বি
ও
সি
আর
ফসফরাস,
ক্যারোটিন
আছে।
প্রতি
১০০
গ্রাম
ভক্ষণযোগ্য
অংশে
৮৫
গ্রাম
জলীয়
অংশ,
০.৯
গ্রাম
খনিজ
পদার্থ,
১.২
গ্রাম
আমিষ,
০.২
গ্রাম
¯েœহ,
১২.৭
গ্রাম
শর্করা,
ক্যালসিয়াম
২৭
মিলিগ্রাম,
লৌহ
২.২
মিলিগ্রাম,
ক্যারোটিন
১০৫২০
মাই্রক্রোগ্রাম,
খাদ্যপ্রাণ
সি
১৫
মিলিগ্রাম
রয়েছে।
এ
ছাড়াও
গাজরে
আছে
প্রোটিন,
আয়রন,
আঁশ।
গাজরের রাসায়নিক
উপাদান
গাজরের রঙ
আমাদের
সবাইকে
আকর্ষণ
করে।
আর
এই
সুন্দর
রঙের
মধ্যে
রয়েছে
এর
ওষুধি
গুণ।
গাজরের
এই
রঙের
কাণ
হলো
এত
থাকা
বিটা
ক্যারোটিণ।
বিটা
ক্যারোটিন
আমাদের
দেহের
ভেতরে
বাসােয়নিক
বিক্রিয়ার
মাধ্যমে
রেটিনল
বা
ভিটামিন-
্’তে
পরিণত
হং।
আর
এই
ভিটামিন-
এ
আমাদের
দৃষ্টিশক্তি
স্বাভাবিক
রাখতে
গুরুত্বপূর্ণ
ভুমিকা
পালন
করে।
শুধু
তা-
ই
নয়,
চোখের
পাশাপাশি
গাজর
আমাদের
ত্বককে
সূর্যের
অতি
বেগুনি
রশ্মির
হাত
থেকে
সুরক্ষা
দেয়
এবং
ত্বককে
ক্যান্সারের
হাত
থেকে
রক্ষা
করে।
গাজরের ভেষজ
গুণ
গাজর হার্টের
পক্ষে
ভালো।
দাঁত
ভালো
থাকে।
শরীরে
শক্তি
সঞ্চয়
হয়,
ফলে
ওজন
বাড়ে।
এতে
আছে
রোগ
প্রতিরোধ
ক্ষমতা।
গ্যাস্ট্রিক-
আলসার
সারাবার
পক্ষে
গজর
মহৌষধ।
গাজর
পুরনো
পেটের
অসুখ
সারায়।
কফ
দূর
করে,
কৃমিনাশ
করে,
ত্বকের
রোগ
সারায়।
এর
রস
ক্ষয়রোগে,
পিত্তরোগে,
অর্শরোগে
ভালো
কাজ
করে।
নিয়মিত
গাজর
খেলে
শরীর
নরম
ও
সুন্দর
থাকে।
এর
রস
খেলে
গাযের
রং
ফর্সা
হয়।
মুখের
সৌন্দর্য
বাড়ে,
কারণ
গাজরে
আছে
রক্ত
পরিষ্কার
করার
গুণ।
কাঁচা গাজর
সালাদে,
তরকারি
হিসেবে
বা
স্যুপে
খাওয়া
যায়।
গাজরের
হালুয়া
বেশিরভাগ
লোকই
পছন্দ
করে।
গাজর
প্রক্রিয়াজত
করেও
বাজারজাত
করা
হয়।
এর
বীজ
সুগন্ধযুক্ত,
উদ্দীপক,
¯œায়বিক
ও
শারীরিক
শক্তিবর্ধক।
গাজরের
মূল
বৃক্কের
রোগ,
শোথ
এবং
দূষিত
ক্ষতের
ক্ষরণ
রোধে
কার্যকরী।
গাজর
সেদ্ধ
করে
পুলটিস
বাঁধলে
শরীরে
ক্ষত,
ফোড়া
আর
সব
রকমের
খারাপ
ধরনের
ঘা
সেরে
যায়।
কোনো
কারণে
হাত-
পা
মচকে
গেলে
গাজর
বেটে
হালকা
গরম
করে
প্রলেপ
দিলে
২-৩
দিনের
ভেতর
ব্যথা
ও
ফুলা
কমে
যায়।
গাজর
সেদ্ধ
করে
চটকে
ঘিয়ে
ভেজে
হালুয়া
তৈরি
করে
সকাল-বিকাল
খেলে
স্মৃতিভ্্রম
হ্রাস
পায়
এবং
মেধাশক্তি
বাড়ে।
Nice
ReplyDelete